• অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • জাতীয়
  • প্রযুক্তি
  • রাজনীতি
  • লাইফ স্টাইল
  • সারাদেশ
Facebook Twitter Instagram
Bisshobarta24
  • অর্থনীতি

    এলসি ও ফরেক্স মার্কেট ব্যবস্থাপনায় ত্রুটি পেয়েছে আইএমএফ —প্রশিক্ষণ দেবে কর্মকর্তাদের

    August 23, 2023

    এসপিএম প্রকল্প: ফের হাজার কোটি টাকা খরচ মেয়াদ শেষ হওয়া প্রকল্পে

    August 9, 2023

    স্বল্পোন্নত ৪৬ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি—জিডিপি অনুপাত ৩০তম

    August 5, 2023

    পেট্রোবাংলার পেটে সরকারের ২২ হাজার কোটি টাকা

    August 1, 2023

    রিজার্ভ চুরির তদন্ত প্রতিবেদন জমার তারিখ ৭৩ বার পেছাল

    July 31, 2023
  • আন্তর্জাতিক

    বাংলাদেশ সরকারের প্রশংসা করলো মার্কিন কংগ্রেসম্যান

    August 19, 2023

    ফের পবিত্র কুরআন শরীফ পদদলিত করে ছেঁড়া হল নেদারল্যান্ডসে, পুড়ানোর চেষ্টা স্টকহোমে

    August 19, 2023

    পাকিস্তানের সঙ্গে তালেবানের সম্পর্ক কেন খারাপ হচ্ছে?

    August 19, 2023

    কারাগারে ইমরানকে বিষপ্রয়োগের আশঙ্কা স্ত্রী বুশরার, দিতে চান বাসার খাবার

    August 19, 2023

    লাখ লাখ আফগানকে বাঁচাতে সাহায্যের আহ্বান জানিয়েছে ডব্লিউএইচও

    August 19, 2023
  • জাতীয়

    জমি লিখে নিয়ে বাড়ি থেকে মাকে বের করে দিল ছেলে

    August 23, 2023

    ভোগান্তির অপর নাম পুলিশ ক্লিয়ারেন্স

    August 23, 2023

    কূটনীতির নাটাইয়ে ভোট!

    August 23, 2023

    সাইবার সিকিউরিটি আইন নিয়ে সরকারকে অ্যামনেস্টির চিঠি

    August 23, 2023

    জুনে তোড়জোড় জুলাইয়ে ঢিমেতাল

    August 23, 2023
  • প্রযুক্তি

    বাংলাদেশে নির্বাচনের জন্য ফেসবুক যেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছে , জানালো মেটা

    August 5, 2023

    বাংলাদেশে অফিস খুলতে ফেসবুক—ইউটিউবকে অনুরোধ

    July 24, 2023

    দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা দিতে কাজ করছে সরকার: মন্ত্রী

    July 4, 2023

    ইনস্টাগ্রামে যুক্ত হচ্ছে এআই চ্যাটবট

    June 9, 2023

    ফ্রিল্যান্সারদের সুখবর দিলেন পলক

    May 12, 2023
  • রাজনীতি

    নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আ’লীগে চতুর্মুখী তৎপরতা

    August 23, 2023

    কর্মসূচি বাস্তবায়নে কড়া নির্দেশনা বিএনপি হাইকমান্ডের

    August 9, 2023

    তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে বসবেন শেখ হাসিনা

    August 5, 2023

    অপকর্ম করে সরকারের দায় চাপানোর খেলা দেশবাসী ধরে ফেলেছে: ফখরুল

    August 1, 2023

    হিরো আলমকে নিয়ে বিবৃতি: ভিয়েনা কনভেনশনের লঙ্ঘন মনে করে না পিটার হাস

    August 1, 2023
  • লাইফ স্টাইল

    লিচুর আইসক্রিম

    June 9, 2023

    গরমে স্বস্তি মিলবে তেঁতুলের শরবতে

    May 15, 2023

    ইফতারে স্বাস্থ্যকর তরমুজের স্মুদি

    March 24, 2023

    রোজায় কলা খাওয়ার উপকারিতা

    March 22, 2023

    বাদামের হালুয়া তৈরির রেসিপি

    March 6, 2023
  • সারাদেশ

    ছাত্ররাজনীতি হোক আশির্বাদস্বরুপ

    June 5, 2023

    হিলিতে আলুচাষে কৃষকের মুখে হাসি নেই

    December 28, 2022

    কৃষিবর্জ্য থেকে পরিবেশবান্ধব ইট

    December 28, 2022

    কয়লা সংকটে ইট উৎপাদন ব্যাহত, দাম বেড়ে দ্বিগুণ হওয়ার শঙ্কা

    December 28, 2022

    ‘বদলে যাও বদলে দাও’ স্লোগান নিয়ে ধুনটে হানিফ বাংলাদেশি

    December 28, 2022
Facebook Twitter Instagram
Bisshobarta24
Home»জাতীয়»রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে অবান্তর বিতর্ক অনাকাঙ্ক্ষিত: সিইসি
জাতীয়

রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে অবান্তর বিতর্ক অনাকাঙ্ক্ষিত: সিইসি

bbadminBy bbadminFebruary 15, 2023No Comments5 Mins Read
Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
Share
Facebook Twitter LinkedIn Pinterest Email

নিউজ ডেস্ক: প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন নিয়ে অবান্তর বিতর্ক সৃষ্টি অনাবশ্যক। কেননা, যিনি নির্বাচিত হয়েছেন তিনি আদালতের রায় অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি পদে অবৈধ নন।

গত ১৩ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপতি পদে একক প্রার্থী হওয়ায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক দুর্নীতি দমন কমিশনার মো. সাহাবুদ্দিনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করেন সিইসি। দুদক আইনে কমিশনার কর্মবসানের পর প্রজাতন্ত্রের কোনো লাভজনক পদে নিয়োগ পাবেন না বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এ নিয়ে বিভিন্ন মহল থেকে মো. সাহাবুদ্দিনের নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে।

বিষয়টি গণমাধ্যমে প্রচার হওয়ার পর বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) হঠাৎ সংবাদ সম্মেলন ডাকে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সামনে এসে সিইসি তার ব্যাখ্যা তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, আমি আজকে আপনাদের মাধ্যমে কিছু বক্তব্য রাখবো। বিষয়টি সাম্প্রতিক রাষ্ট্রপতি নির্বাচন প্রসঙ্গ। বিগত ১২ ফেব্রুয়ারি আমরা রাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন পেয়েছিলাম। দু’জন সংসদ সদস্য প্রস্তাব ও সমর্থন করেছেন এবং রাষ্ট্রপতি প্রার্থী তাদের সম্মত হয়ে তার স্টেটম্যান দিয়েছেন।

তিনি বলেন, নিয়ম অনুযায়ী আপনারা জানেন সংবিধান, আইন ও বিধি অনুযায়ী এ নির্বাচনটি পরিচালনা করতে হয়। আমরা তফসিল দিয়েছিলাম। তফসিল অনুযায়ী ১২ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় ছিল। ১৩ ফেব্রুয়ারি ছিল বাছাইয়ের দিন। বাছাইয়ের কাজটি প্রধান নির্বাচন কমিশনার তথা ‘নির্বাচনি কর্তা’ একক ও অবিভাজ্য। এটা কমিশনের কোনো দায়িত্ব ছিল না। দায়-দায়িত্ব, ভুল-ভ্রান্তি, দায়ভার প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে এককভাবে নিতে হবে। সেজন্যই যেহেতু বিষয়টি প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ওপর একক ও অবিভাজ্য দায়িত্ব ছিল, তাই আমি প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাম নির্বাচনি কর্তা হিসেবে কিছু কিছু উত্থাপিত প্রশ্নে বিভ্রান্তি নিরসনের সুবিধার্থে কিছু বক্তব্য উপস্থাপন করা আবশ্যক মনে করছি।

সিইসি বলেন, একটি প্রশ্ন ওঠেছে যে প্রার্থীর সাংবিধানিক বা আইনগত অযোগ্যতা রয়েছে। এটা সত্য যে দুদক আইনের ৯ ধারায় বলা হয়েছে, যে কর্মবসানের পর কোনো কমিশনার প্রজাতন্ত্রের কোনো লাভজনক পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হবেন না। এটা আছে। এটার আলোকে বিষয়টি বিবেচ্য। এতে করে অনেকেই বলতে চেয়েছেন, রাষ্ট্রপতির পদটি লাভজনক পদ। আমি সিইসি এবং নির্বাচনি কর্তা হিসেবে ওই আইনটি সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবগত ছিলাম। কারণ পরীক্ষা করার সময় যেটাকে মনোনয়নপত্র বাছাই বলে, সেখানে কিন্তু দায়সারাভাবে দায়িত্ব নয়। সিইসিকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে হবে প্রার্থী যাই বলুক না কেন, কমিশনারেরও দায়িত্ব আছে পরীক্ষা করে দেখা যে কোনোরূপ সাংবিধানিক বা আইনগত অযোগ্যতা আছে কিনা। আমরা দেখলাম প্রথমত, স্পষ্টত কোনো আইনগত অযোগ্যতা নেই।

সিইসি আরও বলেন, দুদক আইনের ৯ ধারায় বলেছে কোনো লাভজনক পদে নিয়োগলাভে যোগ্য হবেন না। আমরা কিন্তু এখান থেকে কোনো নিয়োগদান করিনি। প্রধানমন্ত্রী নিয়োগদান করেননি। প্রধান বিচারপতিও নিয়োগদান করেননি। কেউ নিয়োগদান করেননি। কেউ নিয়োগদান করতে পারেন না। তিনি নির্বাচিত হয়েছেন। আমরা তাকে নির্বাচিত করেছি প্রচলিত প্রথা অনুসারে। নির্বাচন ও নিয়োগের মধ্যে যে পার্থক্য এটা বুঝতে হবে। এটাকে আলোচনায় না এনে তাকে লাভজনক পদে বসানো হয়েছে বা হতে যাচ্ছে। আমাদের অবশ্যই নির্বাচন ও নিয়োগের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হবে। তাকে যদি এখান থেকে নিয়োগ দেওয়া হতো, তাহলে অবশ্যই অবৈধ হতো। কারণ নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ বা কর্তৃত্ব আমাদের নেই। কারোরই নেই। যেমন আমাদের জাতীয় সংসদের সদস্যগণ নিয়োগপ্রাপ্ত হন না। তারা নির্বাচিত হন, সেটাই তাদের নিয়োগের সমতুল্য।

তিনি আরও বলেন, এ বিষয়টি কিন্তু ১৯৯৬ সালে একটি মামলা হয়েছিল যখন অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ যখন রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন। অফিস গ্রহণের আগেই আবু বকর সিদ্দিক ভার্সেস অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন মামলা হয়েছিল। সেই রিট মামলায় বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। মামলায় যে অপারেটিভ পোর্শন সেখানে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যে সাহাবুদ্দীন আহমদ রাষ্ট্রপতি নির্বাচন সম্পূর্ণ বৈধ। এতে কোনো অবৈধতা হয়নি। আলোচনায় তিনি (আদালত) বলেছেন এ পদটি অফিস অব প্রফিট হলেও তিনি প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী নন। সেখানে কোন পদগুলো লাভজনক এবং কোন পদগুলো সাংবিধানিক পদ, সেগুলো আলাদা করে দেখানো হয়েছিল।

সিইসি বলেন, আমরা সে প্রশ্নে না গিয়ে যেহেতু সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের চূড়ান্ত একটি রায় বলে দিয়েছে যে অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি, ঠিক তেমনি অবসরপ্রাপ্ত কমিশনারের নিয়ম। তাই রাষ্ট্রপতি পদে অনুরূপভাবেই (সাবেক দুদক কমিশনার মো. সাহাবুদ্দিন) অবৈধ নয়। সেদিক থেকে এ প্রশ্নে বিভ্রান্তির সৃষ্টি বিভিন্ন ধরনের মতামত দিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি অনাবশ্যক বা সমীচীন হবে না বলে আমি মনে করি।

কাজী হাবিবুল আউয়াল আরও বলেন, আমাকে দেখতে হবে আইনের কোথায় কী বলেছে। এটা হচ্ছে সংবিধিবদ্ধ একটি অযোগ্যতা যে কর্মাবসানের পদে তিনি কোনো পদে নিয়োগ লাভ করবেন না। নির্বাচন ও নিয়োগ এক জিনিস নয়। একটি মানুষ যখন নির্বাচিত হন তার চরিত্র একটি আর যখন নিয়োগপ্রাপ্ত হন তখন চরিত্র আরেকটি। উনি নির্বাচিত হয়েছেন পরোক্ষভাবে পুরো দেশবাসীর পক্ষে, আর প্রত্যক্ষভাবে জাতীয় সংসদের সদস্যদের দ্বারা। যেহেতু একজন মাত্রা প্রার্থী ছিলেন এবং দু’টো মনোনয়নপত্র ছিল। আমি নির্বাচনী কর্তা হিসেবে বিবেচনা করেছি পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে এবং এর বাইরেও প্রচলিত যে আইন-কানুন সংবিধানের ৬৬ ও ১৪৭ অনুচ্ছেদ এবং সে রায় বিবেচনায় করে দেখেছি এ পদে তার নির্বাচনে কোনো ধরনের অযোগ্যতা নেই। কাজেই সেই জিনিসটা আমি আপনাদের মাধ্যমে জনগণকে অবহিত করতে চাচ্ছি যে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তির প্রশ্নে যদি কোনো ধরনের অবান্তর বিতর্ক সৃষ্টি করা হয়, সেটা হবে অনাকাঙ্ক্ষিত। বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমদ রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন নিয়োগপ্রাপ্ত নন। এটি পুরোপুরি লিগ্যাল বলেছে।

এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ওই পদে নিয়োগলাভের যোগ্য হবো না। আমাদের ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হতে পারবেন। আর প্রধান নির্বাচন কমিশনার কর্মবসানের পর প্রজাতন্ত্রের কর্মে লাভজনক পদে নিয়োগ পেতে পারবেন না। আমি নির্বাচন করতে পারবো।

অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, আদালতের কথা না, আমার ব্যক্তিগত মত। আমি নিয়োগের অযোগ্য হতে পারি তবে নির্বাচনের অযোগ্য নই। রাষ্ট্রপতি ও এমপি নির্বাচন করতে পারবো বলে মনে করি।

তিনি আরও বলেন, সংবিধানে লাভজনক পদের ব্যাখ্যা নেই। তবে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। যেহেতু ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি শুধু আমাদের দেশে নয় ভারত বা অন্যান্য দেশেও এ বিষয়টা নিয়ে অফিস অফ প্রফিট নিয়ে প্রশ্ন ওঠার কারণে বিভিন্ন জায়গায় বিভাজন করে করে কোন পদগুলো লাভজনক বলে গণ্য হবে, কোনগুলো গণ্য হবে না এ জিনিসটি হয়েছে। আমি স্বীকার যদি একটি ব্যাখ্যা যদি দেওয়া যেতো তাহলে এ প্রশ্ন উত্থাপন হয়তো হতো না।

Share. Facebook Twitter Pinterest LinkedIn Tumblr Email
bbadmin
  • Website

Related Posts

জমি লিখে নিয়ে বাড়ি থেকে মাকে বের করে দিল ছেলে

August 23, 2023

ভোগান্তির অপর নাম পুলিশ ক্লিয়ারেন্স

August 23, 2023

কূটনীতির নাটাইয়ে ভোট!

August 23, 2023

Leave A Reply Cancel Reply

Facebook Twitter Instagram Pinterest
© 2023 All Rights Reserved by BisshoBarta24.

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.